ছেলেটির নাম দীপু।বাবার কর্মস্থলের পরিবর্তনের কারণে দীপুকেও বাবার সাথে দেশের বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয়।মা না থাকায় দীপু মা ছাড়াই বড় হয়েছে।তাই দীপুর বাবা ছোট বেলা থেকেই দীপুকে নিজের সমস্ত কাজ নিজেকেই করতে শিখিয়েছে।বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে নতুন পরিবেশে খাপ খাইয়ে নেওয়াতে দীপুর দক্ষতা কিন্তু আসলেই প্রশংসা করার মতো।
নতুন জায়গায় দীপুর স্কুলে যাওয়া শুরু হলো।দীপু মানুষের সাথে খুব সহজেই মিশতে পারে বলে তার বন্ধু বানাতে খুব একটা কষ্ট হতোনা ।ক্লাসের সবার সাথে একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হলেও তারিক নামে এক ছেলের সাথে কিছুতেই যেন বন্ধুত্ব হচ্ছিল না দীপুর।বন্ধুত্বের পরিবর্তে তারিকের সাথে নানা ঝামেলা বেধেই থাকে দীপুর।তারিক দুষ্ট বলে রীতিমতো তাকে দেখে সবাই ভয়ই পায়।আর তাকে খানিকটা এরিয়েও চলে সবাই।দীপুর সাথে তারিকের ঝামেলা মারামারি পর্যন্ত পৌঁছানোতে ক্লাস শিক্ষকের কানে কথাটা যায়।পরে ক্লাস শিক্ষক দীপুর কাছে নাম জানতে চাওয়াতে দীপু তারিকের নামটা প্রকাশ না করে এরিয়ে যায়। আর এই বিষয়টা তারিককে ভাবায়।পরে তারিক তার কাজের জন্য লজ্জিত হয়।পরবর্তিতে তারিক ও দীপু খুব ভালো বন্ধু হয়ে যায়।তাদের সাথে তাদের আরও কিছু বন্ধু আছে। তারা সকলে মিলে খেলাধুলা করা,বনে বাদাড়ে ঘুরে বেরানোসহ নানা রকম আনন্দ করত।
এভাবেই তারা ঘুরতে ঘুরতে একদিন একটা অদ্ভুত বিষয়ের সম্মুখীন হয় এবং সেই বিষয়ে তারা অভিযান চালিয়ে সেটির সমাধান করে।এই অভিযানে তারা তাদের গভীর সাহসিকতার প্রমাণ দেয়।
অভিযানটি কি ছিল,আসলেই কি দীপুর শুধু বাবা আছে মা নেই?, কেনইবা তাদের সাহসী বলা হয়েছে,কেনইবা দীপু নাম্বার টু হলো বইটি, বন্ধুত্বসহ আরও নানা অজানা বিষয় জানতে হলে পড়তে হবে ” দীপু নাম্বার টু “
Reviews
There are no reviews yet.