এই বইটি লেখকের আত্মজীবনীমূলক একটি বই। এখানে লেখকের স্মৃতিচারণের বিষয়টি দেখা যায়। মূলত লেখকের বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন ঘটে যাওয়া নানা খন্ড ঘটনার বর্ণনা মিলবে এই বইটিতে। লেখক তার স্মৃতি ঘাটতে গিয়ে দেখেন যে তার স্মৃতির বেশির ভাগই একটু কেমন যেন। মজার ঘটনা খুব কমই বলা চলে। লেখকের মনে পড়া এক ভয়ঙ্কর স্মৃতির কথা উল্লেখ রয়েছে এই বইয়ে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর লেখক তার মা ও ছোট বোনকে নিয়ে পিরোজপুর গিয়েছিলো। উদ্দেশ্য ছিল তার মৃত বাবার লাশ শনাক্ত করা। করব থেকে বাবার লাশ বের করে তা চিহ্নিত করা মেটেও সহজ কোনো কাজ ছিল না। লেখক যদিও তার জীবনে ঘটে যাওয়া এই ঘটনাকে খুবই তুচ্ছ বলেছেন। কিন্তু বিষয়গুলো এতটা তুচ্ছ নয় বরং যথেষ্ট স্পর্শকাতর।
এছাড়াও লেখকদের বাড়িতে নাকি একটা হরিণ ছিল। লেখক পিরোজপুর যাওয়ার পর তার সেই হরিণকে খুঁজে পেয়েছিলো। তার সেই হরিণের নাম ছিল ইরা।
লেখকের বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন নাটকে অংশগ্রহণ করা, ক্লাস ফাঁকি দিয়া, বন্ধুদের সাথে ভালো সময় কাটানোসহ কিছু সুন্দর স্মৃতির উপস্থাপন পাওয়া যাবে ‘ রঙিন চশমা ‘ নমক বইটিতে। তাই এই বই সম্পর্কে সকল অজানা তথ্য জানতে আজই সংগ্রহ করুন বইটি।
Reviews
There are no reviews yet.