তপু হলো এই গল্পের প্রধান চরিত্র। তপুর পরিবারে রয়েছে তার মা, বাবা, ভাই, বোন সকলেই। খুব ভালোই তারা সকলে মিলে দিন কাটাতে ছিলো। কিন্তু হঠাৎ একদিন তপুর বাবা তপুর একটি বয়না পূরণ করতে গিয়ে সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। তার বাবা চলে যাওয়ার বিষয়টি তপুর মা সহ পরিবারের কেউ মেনে নিতে পারে নি। তারা সবাই এই ঘটনার জন্য তপুকে দায়ী করত এবং তার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল পরিবারের সবাই। তার সাথে পরিবারের কেউ স্বাভাবিক আচরণ করতো না। এমনকি তার মা সেও তপুর সাথে ভালো ব্যবহার করতো না। যার ফলে সে সবসময় অনেক কষ্টে থাকত।সবার এমন ব্যবহার তপুর উপর পরায় তপু ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকল। তপুর সাথে কেউ মিশত না। তাকে সবাই ভয় পেত। শুধু তাকে ভয় পেত না প্রিয়াংকা। যার সাথে তপুর হয়ে যায় বন্ধুত্ব। এর পর তপুর সাথে নানা ঘটনা ঘটে যায়। আর সেই শেষ পর্যায়ে ঘটে দারুণ একটা বিষয়। যেই পরিবার তপুকে দেখতে পারতো না, তাকে পছন্দ করতো না; তারা সবাই তাদের ভুল বুঝে কাছে টেনে নিয়েছিলো তপুকে।
কে ছিলো এই প্রিয়াংকা?, কি এমন ঘটনা ঘটেছিলো যার কারণে পরিবারের সবাই তাকে মেনে নিয়েছিলো? জানতে হলে পড়তে হবে ” আমি তপু “। এই বইয়ের শেষের অংশটি আপনাকে আবেগে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। লেখক অত্যন্ত চমৎকার ভাবে শেষ করেছে গল্পটি।
Reviews
There are no reviews yet.